2.0 Movie Download link


Movie Name: Robot 2.0 (2018)
Directed: S. Shankar
Released Date: November 29, 2018
Types: Fantasy/Mystery/Sci-Fi/Thriller
Imdb :9.3/10
Personal Rating : 9.5/10
Languages: Hindi
Film Stars: Rajinikanth , Akshay Kumar , Amy Jackson
Movie Quality: HQ pDVD-Rip+sound and Full Clear Print.
File Size: 1.4GB+700MB+400MB+
..প্রথমেই মুভি সম্পকে অনেক অনেক কথা বলব..
★ দুই বছরের অপেক্ষা। তাই আর বেশি দেরি করতে পারলাম না। হল প্রিন্টেই দেখে ফেললাম। আর হল প্রিন্টেই তো আমাদের একমাত্র ভরসা তাই আর ধৈর্য ধরতে না পেরে দেখে নিলাম মোস্ট ওয়েটেড মুভি 2.0 ৷ হল প্রিন্ট এ যতটুকু ভালো লাগা সম্ভব তার চেয়ে বেশিই লেগেছে ৷
★ মুভির কাহিনী খুবই সিম্পল ৷ তবুও সেই সিম্পল কাহিনীর ব্যাপারে কিছু বলে স্পয়লার দিতে চাইনা ৷
★ মুভি নিয়ে আলাদা কিছু বলার নাই ৷ শংকর স্যার এর ডিরেকশন এর যত প্রশংসা করি কম পরবে ৷ আর রাজনী স্যার এর এক্টিং নিয়ে কথা বলার সাহস নাই আমার ৷
★ মাথা নষ্ট করা এক্টিং করছে ৷ তবে চিট্টি ভার্সন টু পয়েন্ট ও তে রাজনী স্যারকে আরো দারূণ লেগেছে
সেই ভিলেনি মার্কা হাসি,আর এন্টি হিরো ক্যারেক্টার এ চিট্টি যাস্ট অসাম ৷ কিছু কিছু সময় মনে হচ্ছিল হা,এটা রাজনী স্যার এর পক্ষেই করা সম্ভব ৷
★ আর একজনকে নিয়ে কথা না বললে অন্যায় হবে। সে হল পাক্ষিরাজা অক্ষয় কুমার ৷ আমার কাছে তার রোলটাই লিড রোল বলে মন হয়েছে,পুরো মুভি জুরে তার আধিপত্য ছিলো দেখার মতো ৷
★ অক্ষয় এর ফ্লাশব্যাক সত্যিই ইমোশনাল। ফ্লাশব্যাকে অক্ষয় রোলটা আমাদের দেখা অক্ষয় এর সেরা রোল।
★শেষে একটা দারূণ টুইস্ট অপেক্ষা করছে যা দেখে পুরাই হা হয়ে গেছিলাম ৷
.
★ মুভি সর্ম্পকে এক কথায় যদি কিছু বলতে বলেন তো বলব অসাধারণ ৷ সত্যিই অসাধারণ, মুভি দেখার সময় আপনি নিজেই বলবেন আসলেই এই মুভি করতে পুরো টিমকে অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে ৷ সর্বনিম্ন হিট আর সর্বোচ্চ ডাবল ব্লকবাস্টার এর দাবিদার এই মুভি ৷ (আমার মতে)
……..মুভির ভালো দিক……..

♥হিন্দি ,তামিল , তেলেগু , প্রায় ১৩ টা ভাষায় এটা রিলিজ করা হয়েছে তবে অনলাইনে Available .
♥দারুন একটা কন্টেন্ট এর সাথে দিয়েছেন গুরুত্বপূর্ণ একটা সোশাল মেসেজ।
♥হলিউড সিনেমার থিয়েটারে ঢুকে পড়লাম নাকি।। হ্যা ইন্ট্রো দেখে বন্ধু মহলে এমনই আলোচনার সূত্রপাত হয়েছিলো ! কারন একটাই, ভারতীয় সিনেমা সেই স্তরে পৌছচ্ছে যেখানে এসে আপনার এমন কৌতুহল হওয়াই স্বাভাবিক !
♥সবচেয়ে ভালো লাগল যখন দেখলাম সমগ্র সিনেমার মাঝে কোথাও অহেতুক গান ঢুকিয়ে কাহিনী এর রেশ থেকে দর্শককে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা করা হয়নি, একটা ছোট্ট গান আছে যেটা গল্পের ঘটনা কর্মের সাথে চলমান এবং মানান সই । এবং সিনেমা শেষে একটি গান।
♥সাউথের থেকে আমাদের অনেক শেখার আছে। সাউথে অনেক দ্রুত শ্যুট হয়। ওনারা সময় নষ্ট করেনা সবাই সময়মত উপস্থিত হয়। সাউথের সিনেমা আমাদের(বলিউড) থেকে প্রযুক্তির দিক দিয়েও এগিয়ে। ওখানকার টেকনিশিয়ানরা হলিউডের সাথে রীতিমত পাল্লা দেওয়ার চেস্টা করেন।
♥মুভির টেজার বা ট্রেইলার আশানুরুপ না হলেও ভরসা ছিলো একজনের উপর। তিনি হলেন শঙ্কর স্যার।
……..মুভির খারাপ দিক……..
সবই যদি ভাই আমি বলে দেই আপনারা কি বলবেন তাই আপনারাই কমেন্ট বক্সে বলবেন মুভির খারাপ দিকগুলা। সবার কমেন্ট দেখার আশায় আছি।

……… মুভি রিভিউ……..
>>স্পয়লার এলার্ট<<
ম্যাসেজ 👍
আগেই বলে নেই মোবাইল আর নেটওয়ার্ক নিয়ে যে সিনটা দেখানো হয়েছে সেটা বাস্তবে আদো সম্ভব কি না সেটা জানি না, তবে এই সিনটার জন্য মুভিটা কেস ও খাইছে যদিও কিছু হয় নি তাই কেও আবার মোবাইল ব্যাবহার করা বন্ধ করে দিয়েন না
তবে হ্যা এটা ম্যাথায় রেখে সবকিছু ব্যাবহার করা উচিৎ যে প্রত্যেকটা জিনিসের ভালো আর খারাপ ২ টা জিনিস ই আছে তাই বলে বাদ দেওয়াও ঠিক হবেনা , সবকিছুর ১ টা লিমিটেশন আছে আমাদের সেভাবেই কাজ করা উচিৎ , আমাদের সবকিছু সতর্ক হয়েই ব্যাবহার করা উচিৎ কারন এই ছোট্ট ১ টা ডিভাইস ই আপনার লাইফটা হেল করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট।
শঙ্কর স্যার প্রধানত তিনটি ভিন্ন গল্পকে জুড়ে একটির আকার দিয়েছেন ।
প্রথমত- যেখানে অত্যাধিক টেকনোলজি নির্ভর সমাজ, যা মোবাইল ছাড়া নিজেকে ভাবতেই পারেনা !
দ্বিতীয়ত – পক্ষীরাজন' অর্থাৎ অক্ষয় কুমার এর অতীত যা সিনেমায় 'ফ্ল্যাশব্যাক' হিসাবে আপনার সামনে আসে এবং এটি সবচেয়ে অসাধারন অধ্যায় এ সিনেমার । পরিচালক যেখানে সমাজকে ভালো বার্তা দিতে চেয়েছেন । আর এখানেই তিনি বাজিমাত করলেন ! কে ভিলেন কে হিরো তার বিচার করতে ব্যর্থ হবেন । কখনো আপনি সাধারণ মানুষ বা চিট্টি এর দলে তো কখনো নিজেকে পক্ষীরাজন এর পক্ষে ভাববেন,
তৃতীয়- অংশ হলো ২.০ সাথে ক্লাইম্যাক্স ।
আর সর্বশেষে ক্লাইম্যাক্সে রয়েছে একটা চমক।
যা দেখে বুজা গেলো এইটার সফলতার পর 3.0 ও আসতে পারে।
——প্রথম অালো থেকে এই নিউজ টা নেওয়া—–
অক্ষয় কুমারের সম্প্রতি ইন্টারভিউ থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্যঃ-

"সাড়ে তিন ঘন্টা সময় লাগতো আমার মেকআপ করতে। থার্ড ডিগ্রীর মেকআপ হতো। রবারের মোটা কস্টিউম পড়তে হতো।তার উপর পালক লাগানো হতো। চোখে মোটা লেন্স পড়ানো হতো, চোখেত মণির চেয়েও মোটা লেন্স। ২৪ ঘন্টা চোখের ডাক্তার থাকতেন পাশে, একবার চোখে ইনফেকশন হয়েও গেছিলো। একটা শীততাপনিয়ন্ত্রিত খাচায় আমাকে রাখতো,, কোন যায়গায় যাওয়ার অনুমতি ছিল না। মেকআপ গলে যেত নাহলে। শুট করে আবার খাচায় ঢুকতাম। খাচার মধ্যেই আমার জন্য একটা বিছানা ছিলো। ৩৮ দিন এই মেক আপে টানা শুট করা আমার জন্য খুব কষ্টকর ছিল। টানা তিন দিন শুট করে একদিন বিশ্রাম পেতাম।
বিঃ দ্রঃ আপনাদের অনেক ইনফরমেশন দিতে কিছু কিছু লেখা কপি করা হয়েছে।
অনেক অনেক বক বক করেছি এবার আসুন মুভি টি Downlod করুন। পাইরেছি মুভি সারভার এ বেশিক্ষন থাকবে না তাই দ্রুত Downlod করুন।







Or
400 MB Link Direct
Movi Downlod Link Click Her
Or

Post a Comment

0 Comments